শনিবার, ৮ এপ্রিল, ২০২৩

বারো ভূঁইয়ার ইতিকথা - বারিদবরণ ঘোষ

বঙ্গদেশ বহুদিন থেকেই বারো ভুঁইয়ার মুলুক হিসেবে পরিচিত হয়ে এসেছে। কিন্তু মোগল বিজয়ের সময়ে যাঁরা বাহুবলের পরিচয় রেখে গেছেন তাঁদের উপজীব্য করে এই বই রচনা করা হয়েছে। মনে রাখতে হবে, কেবল যে বাংলাতেই বারো ভূঁইয়া ছিলেন এমন নয়, আসাম প্রদেশেও এমন বারো ভূঁইয়ার উল্লেখ ইতিহাসকারেরা করে গেছেন। একসময়ে ত্রিপুরা এবং আরাকানের অধীশ্বরেরা নিজেদের বারো ভূঁইয়াদের অধিপতি বলে ঘোষণা করতেন। এ থেকে বোঝা যাচ্ছে এই যে ‘বারো’ সংখ্যাটা তার একটা প্রাচীন ইতিবৃত্ত আছে। 



৭৫ পাতা,
ফাইল সাইজ: ৫ এম বি. 
হার্ডকপি স্ক্যান ও এডিট : DSR 


বইটির ভূমিকা পড়লেই জানা যায় যে পাদটীকা নির্ভর ইতিহাস এ বই নয়। মুঘল আমলে বাংলার কয়েকজন বীর ভূপতি যারা বাহুবলের পরিচয় রেখে গিয়েছিলেন তাদের নিয়ে সহজ সরল ভাষায় এই লেখা দাহারাবাহিক ভাবে খবরের কাগজে প্রকাশিত হয়েছিল। পরে এম সি সরকার থেকে পুস্তকাকারে প্রকাশিত হয়।  মধ্যযুগের বাংলাকে জানতে চাইলে এই বই অবশ্যপাঠ্য। 

:প্রকাশক : 
এম সি সরকার এন্ড সন্স প্রায়ভেট লিমিটেড
:প্রকাশকের ঠিকানা :
১৪ বঙ্কিম চ্যাটার্জি স্ট্রিট , কলকাতা ৭০০০৭৩



পি.ডি.এফ কখনোই একটি বইয়ের হার্ডকপির সমতুল্য হতে পারেনা। তাই সুযোগ থাকলে অবশ্যই বইটির হার্ডকপি কিনে পড়ুন। আলীসাহেব বলে গেছেন - বই কিনে কেউ কখনো দেউলিয়া হয়না।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন