অকাল প্রয়াত তারাপদ সাঁতরা বিভিন্ন বিষয়ে পাঁচ শতাধিক প্রবন্ধ লিখে গেছেন, যার অধিকাংশই প্রকাশিত হয়েছিল বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় – সর্বাধিক প্রচারিত বাংলা দৈনিক থেকে পাড়ার পুজোর সুভেনিরে । এইসব মূল্যবান মণিমুক্তো অনাদরে অবহেলায় হারিয়ে যেতে বসেছে। তারাপদ সাঁতরা-র আদর্শে গঠিত তারাপদ সাঁতরা স্মারক নিধি-র প্রতিষ্ঠাকাল থেকে সদস্যদের ঐকান্তিক আগ্রহ ছিল তারাপদ সাঁতরা-র এ যাবৎ প্রকাশিত অপ্রকাশিত লেখাগুলিকে গ্রন্থাকারে খন্ডে খন্ডে প্রকাশ করা। শিবেন্দু মান্না ও শ্যামল বেরার অসীম প্রচেষ্টায় এবং অসংখ্য তারাপদ অনুরাগী ও তারাপদ সাঁতরা স্মারক নিধি - র শুভানুধ্যায়ীদের শুভেচ্ছাকল্পে তাঁদের দীর্ঘ লালিত স্বপ্ন অবশেষে বাস্তবায়িত হলো।
শনিবার, ৩০ ডিসেম্বর, ২০২৩
শনিবার, ২৩ ডিসেম্বর, ২০২৩
আমাদের শান্তিনিকেতন - মহাশ্বেতা দেবী
মহাশ্বেতা দেবী নিজের জীবনের বোধোদয়ের প্রথম প্রহর কাটিয়েছিলেন শান্তিনিকেতনে, সেটা ছিল রবীন্দ্রনাথের জীবনেরও শেষ দশক। দীর্ঘকাল পরে নিজের জীবন-স্মৃতিতে উজ্জ্বল শান্তিনিকেতন-এর স্নিগ্ধ সুন্দর ছবি এঁকেছেন বাংলা কথাসাহিত্যের প্রখ্যাত লেখিকা। খুব স্বাভাবিক বলে একাধিক বিখ্যাত ব্যক্তিত্বের সঙ্গে একইরকম গুরুত্ব পেয়েছে সেই, সময়ের শান্তিনিকেতনের পরিবেশ ও প্রকৃতি। নিজের বালিকা কিশোরী বয়সের স্মৃতির সঙ্গে জড়িয়ে থাকা ঘটনার সঙ্গে অনিবার্যভাবে মাঝে মাঝেই এসে পড়েছেন স্বয়ং রবীন্দ্রনাথ।
শনিবার, ১৬ ডিসেম্বর, ২০২৩
গোপালচন্দ্র ভট্টাচার্য ব্যক্তি ও বিজ্ঞানী - গৌরী মিত্র
কবি-শিল্পীর জীবনের কথা লেখা থাকে তাঁদের জীবনচরিতে— তাঁদের সৃষ্টিতে নয়। বিজ্ঞানীর আবিষ্কৃত তথ্য, তত্ত্ব, সূত্ৰ নয়- তাঁর জীবনের কথাও লেখা থাকে তাঁর জীবনচরিতে। প্রবাদপ্রতিম প্রকৃতিবিজ্ঞানী গোপালচন্দ্র ভট্টাচার্যের আবিষ্কৃত তথ্য-তত্ত্ব, তাঁর লিখিত নানা বিজ্ঞান-প্রবন্ধের মাধ্যমে আমরা চিনে নিতে পারি তাঁর বহুমুখীন প্রতিভাকে। তাঁর প্রতিভাদীপ্ত কাজকে। কিন্তু তাঁকে পূর্ণমাত্রায়— সর্বতোভাবে চিনে নিতে হলে আমাদের জানতে হবে তাঁর জীবনের ইতিহাস। ইতিহাসের উচ্চাবচ পথ পেরিয়েই গোপালচন্দ্র সাফল্যের শিখরে পৌঁছেছিলেন।
এ জীবনীগ্রন্থের কেন্দ্রবিন্দুতে আছেন গোপালচন্দ্ৰ। এই গোপালচন্দ্রকে তাঁর স্বরূপ-মহিমায় চিনে নিতে পারলে আমরা স্বতই মূল্যায়ন করতে পারব তাঁর সব কাজের।
এই জীবনীগ্রন্থের উদ্দেশ্য— বৈজ্ঞানিক গোপালচন্দ্ৰ, বিজ্ঞান-সাহিত্যিক, সাংবাদিক গোপালচন্দ্রকে এই প্রজন্ম ও ভাবী প্রজন্মের পাঠকদের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেওয়া।
শনিবার, ৯ ডিসেম্বর, ২০২৩
বাংলার লোকসমাজ ইতিহাস ও সংস্কৃতি - প্রণব সরকার
লোকসংস্কৃতি গবেষক প্রণব সরকারের প্রথম প্রবন্ধ সংকলন গ্রন্থে স্থান পেয়েছে বাংলার সমাজ জীবনের নানা তথ্য ও বিশ্লেষণ। উঠে এসেছে নানা প্রথা, তার পিছনের ইতিহাস ও ভবিষ্যতের কথাও। বিষয়গুলি স্বল্পালোচিত হলেও প্রাসঙ্গিক।
শনিবার, ২ ডিসেম্বর, ২০২৩
জগদীশচন্দ্র - সুভাষ মুখোপাধ্যায়
জগদীশচন্দ্র ছিলেন রবীন্দ্রনাথের খুব কাছের মানুষ। রবীন্দ্রনাথের ছিল বিজ্ঞানবিষয়ে অন্তরের টান। তেমনি জগদীশচন্দ্রের ছিল কবির অন্তর্দৃষ্টি। আজ যেভাবে পদার্থবিদ্যা রসায়ন জীবনবিজ্ঞান পরস্পরের সঙ্গে মিলেমিশে যাচ্ছে, জগদীশচন্দ্রকে তার পথিকৃৎ বলা যায়। জগদীশচন্দ্রের প্রতিষ্ঠিত বসু-বিজ্ঞান-মন্দিরের একটা বড়ো লক্ষ্য ছিল মাতৃভাষায় বিজ্ঞানের চর্চা করা। সেইসঙ্গে তিনি মনে করতেন, বিজ্ঞান কারও নিজের সম্পত্তি নয়—সব মানুষই এর মালিক। তাই তিনি বৈজ্ঞানিক আবিষ্কারের পেটেন্ট নেওয়ার বিরুদ্ধে ছিলেন। জগদীশচন্দ্র শুধু একজন বড়ো বিজ্ঞানী ছিলেন না, সেইসঙ্গে ছিলেন একজন বড়ো মানুষ।
-
এপার বাংলা ও ওপার বাংলার নানা কিংবদন্তি নিয়ে লেখা এক অসাধারণ গ্রন্থ। প্রতি কিংবদন্তির পেছনে লুকিয়ে থাকা গল্প গুলো সুন্দর ভাবে তুলে ধরা হয়ে...