জগদীশচন্দ্র ছিলেন রবীন্দ্রনাথের খুব কাছের মানুষ। রবীন্দ্রনাথের ছিল বিজ্ঞানবিষয়ে অন্তরের টান। তেমনি জগদীশচন্দ্রের ছিল কবির অন্তর্দৃষ্টি। আজ যেভাবে পদার্থবিদ্যা রসায়ন জীবনবিজ্ঞান পরস্পরের সঙ্গে মিলেমিশে যাচ্ছে, জগদীশচন্দ্রকে তার পথিকৃৎ বলা যায়। জগদীশচন্দ্রের প্রতিষ্ঠিত বসু-বিজ্ঞান-মন্দিরের একটা বড়ো লক্ষ্য ছিল মাতৃভাষায় বিজ্ঞানের চর্চা করা। সেইসঙ্গে তিনি মনে করতেন, বিজ্ঞান কারও নিজের সম্পত্তি নয়—সব মানুষই এর মালিক। তাই তিনি বৈজ্ঞানিক আবিষ্কারের পেটেন্ট নেওয়ার বিরুদ্ধে ছিলেন। জগদীশচন্দ্র শুধু একজন বড়ো বিজ্ঞানী ছিলেন না, সেইসঙ্গে ছিলেন একজন বড়ো মানুষ।
গত ৩০ নভেম্বর ছিল আচার্য জগদীশচন্দ্র বসুর জন্মদিবস। সেই উপলক্ষ্যে আজকের এই বিশেষ নিবেদন।
৬১ পাতা
ফাইল সাইজ : ৪ এম বি
হার্ডকপি, স্ক্যান, এডিট : ডি.এস.আর
::: ডাউনলোড করুন :::
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন