শুক্রবার, ২ ডিসেম্বর, ২০২২

জীবন-রাগ: তারাপদ সাঁতরা

পূর্ব মেদিনীপুরের কোলাঘাট থেকে প্রকাশিত পাক্ষিক সংবাদপত্র জনপদবার্তায় এই স্মৃতিকথা প্রথম প্রকাশিত হয়। মােট ২৬ কিস্তিতে প্রকাশিত এর প্রথম লেখাটি মুদ্রিত হয় ২৬ ফেব্রুয়ারি, ২০০১-এ। পত্রিকার পক্ষে শ্যামল বেরা ও তাপসকান্তি রাজপণ্ডিত ছিলেন এর মূল পরিকল্পক, ১৫ দিন পর-পর তারাপদ সাঁতরার নবাসন বাড়ি থেকে তাঁরাই গিয়ে লেখা নিয়ে আসতেন। এমনকী কিডনির অসুখে তারাপদ সাঁতরা যখন কলকাতার শেঠ সুখলাল কারনানি হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন, তখনও সেখান থেকে তাঁরা লেখা নিয়ে এসেছেন এবং তা ছাপাও হয়েছে। কিন্তু পত্রিকাটি অনিয়মিত হওয়ায় এক বছরের লেখা বেরয় প্রায় দেড় বছর জুড়ে। এ সমস্ত কিছুরই উল্লেখ লেখার মধ্যে আছে। তারপর পত্রিকাটি বন্ধই হয়ে যায়, ফলে লেখাও বন্ধ। ধরে নেওয়া যায়, এ লেখা আরও অনেক | কিস্তি চলত, অন্তত যত দিন তারাপদ বাবু বেঁচেছিলেন। এ স্মৃতিকথা তাই অসমাপ্তই থেকে গেছে।

প্রকাশের সময় খণ্ডাকারে প্রকাশিত এ লেখার মূল শিরােনাম ছিল ‘জীবনবীণার রাগরাগিনী’,বই হিসেবে প্রকাশের সময়ে তা ঈষৎ সংক্ষেপ করা হয়েছে। জীবনপঞ্জি ও গ্রন্থপঞ্জি তৈরিতে প্রকাশিত তথ্যের অনুসরণ করেছিল। বিশেষ করে উল্লেখ্য, বনানী-র তারাপদ সাঁতরা স্মরণ সংখ্যার (২০০৩) কথা।




৫৯ পাতা 
ফাইল সাইজ : ৪.৮ এম.বি
হার্ডকপি, স্ক্যান, এডিট : DSR 


বইটি তারাপদ সাঁতরা স্মারকনিধি ও মনফকিরা কর্তৃক প্রকাশিত। 
বইপাড়ার ঠিকানা : ২৯/৩ শ্ৰীগােপাল মল্লিক লেন, কলকাতা ৭০০ ০১২, ফোন ২৪২৬ ০৯২৮, ৯৪৩৩৩ ০১০৭৯, ৯৪৩৩৪ ১২৬৮২, ৯৪৩৩১ ২৮৫৫৫

বাংলার মন্দির মসজিদ , প্রত্নতত্ব ও ইতিহাস নিয়ে আগ্রহী পাঠকদের কাছে তারাপদ সাঁতরা এক অত্যন্ত পরিচিত নাম।  অসমাপ্ত হলেও তাঁর জীবনী থেকে তার অত্যন্ত সরল সহজ জীবন পাঠকদের অনুপ্রেরনা দেবে। এছাড়াও তৎকালীন হাওড়া ও মেদিনীপুরের বেশ কিছু পুরোনো মানুষ ও কথা জানা যাবে এই বই থেকে।  বইটি বর্তমানে পাওয়া যায় কিনা জানা নেই তবে উপরের ঠিকানায় যোগাযোগ করে সংগ্রহ করার চেষ্টা অবশ্যই করুন। 



পি.ডি.এফ কখনোই একটি বইয়ের হার্ডকপির সমতুল্য হতে পারেনা। তাই সুযোগ থাকলে অবশ্যই বইটির হার্ডকপি কিনে পড়ুন। আলীসাহেব বলে গেছেন - বই কিনে কেউ কখনো দেউলিয়া হয়না।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন